মু,হেলাল আহম্মেদ(রিপন), পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি :
রাজধানীর বাড্ডা থানা এলাকায় গত ৫ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ফরিদপুর সদর উপজেলার মো: সিরাজুল ইসলাম ব্যাপারী (২৯)।
এ ঘটনায় ২৯ আগস্ট ঢাকার সিএমএম আদালতে ফরিদপুরের সালথার খলিশাডুবি গ্রামের হাসিবুল হাসান লাবলু একটি মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ আওয়ামীলীগের সিনিয়র নেতাদের আসামী করা হয়েছে। তবে এই মামলায় অনেকটা বায়োবিয় ভাবে পটুয়াখালী পৌরসভার সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদকেও আসামী করা হয়।
এ ছাড়া মামলায় ঢাকার বাইরে ফরিদপুরের মানুষদের বেশি আসামী করা হয়। ওইদিন রাত ১০টার দিকে তাকে দাফন করা হয়।’ আর এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না বলেও দাবী জানান।
মামলা দায়েরের বিষয়ে জানতে, মামলার বাদী হাসিবুল হাসান লাবলুর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এ বিষয় পটুয়াখালী পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ‘উদ্দেশ্যমূলক ভাবে পটুয়াখালী থেকে কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত রেশারেশির কারনে বাদীকে ব্যবহার করে অথবা বাদী আর্থিক সুবিধা নিতে এই ধরনের মামলায় আমাকে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভাবে আসামী করা হতে পারে।
এ ঘটনায় যে তারিখ (৫ আগষ্ট) উল্লেখ করা হয়েছে সেই তারিখে আমি পটুয়াখালীতে অবস্থান করেছি। যা নথিপত্র এবং পৌরসভার সিসিটিভি ফুটেজ, আমার মোবাইলের লোকেশন পর্যালোচনা করলে দেখতে পাবেন বলে তিনি জানান।