ঢাকা | ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪ - ১১:২৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ

যশোরে বিনম্র শ্রদ্ধায় মহান বিজয় দিবস পালিত

  • দৈনিক নবোদয় ডট কম
  • আপডেট: Wednesday, December 16, 2020 - 2:01 pm
  • News Editor
  • পঠিত হয়েছে: 59 বার

সোহেল রানা, যশোর প্রতিনিধিঃহাজারো মানুষের শ্রদ্ধা ও ফুলেল ভালবাসায় সিক্ত হল যশোরের শার্শার কাশিপুরে অবস্থিত ৭১’র মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের লড়াকু সৈনিক বাংলাদেশের সূর্য্য সন্তান শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধিস্থল। বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে সমাধিস্থলে রাত ১২টা ১মিনিটে ৩১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।

বুধবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় সমাধীস্থলে ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মন্ডল ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল হক মঞ্জু,শার্শা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)বদরুল আলম খান, নাভারণ হাইওয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ,উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, উপজেলা আওয়ামীলীগ, ডিহি ইউনিয়ন পরিষদ,ডিহি ইউনিয়ন পাবলিক লাইব্রেরী, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শ্রেনী পেশার মানুষ।

পরে সকাল ১০টায় রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার প্রদান করেন ৪৯বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক সেলিম রেজা।এসময় উপস্থিত ছিলেন, ৪৯বিজিবি ব্যাটালিয়নের টু আইসি মেজর তৌফিক,এসএম সুবেদার মেজর জামিরুল, কাশিপুর কোম্পানি কমান্ডার নায়েব সুবেদার মাহবুব এবং বীরশ্রেষ্ঠের পরিবারের পক্ষে মিরাজুল ইসলাম সায়মুন,ডিহি ইউপি চেয়ারম্যান হোসেন আলী,প্যানেল চেয়ারম্যান আমির হোসেন রানা,ডিহি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর রহমান,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, সাংগঠনিক আব্দুল জলিল,ছাত্রলীগ সভাপতি আইয়ুব খাঁনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নের্তৃবৃন্দ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রী, সাংবাদিকবৃন্দ।

শ্রদ্ধাঞ্জলী শেষে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদসহ সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কওমী বালিকা মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা কামাল হোসাইন।

দিবসটি উদযাপনে কাশিপুরে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের সমাধীস্থলে ভোর থেকে বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষ হাতে শ্রদ্ধাঞ্জলী সহকারে আগমণ ঘটতে থাকে। সূর্য উঠার সাথে সাথে বিভিন্ন বয়সের হাজারও মানুষের উপস্থিতিতে সমাধিস্থল মিলন মেলায় পরিণত হয়।