ঢাকা | ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪ - ২:৫৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ

নির্বাচিত হলে মানুষের কল্যাণেই কাজ করে যাব- দৌলতপুরে আরব খান

  • দৈনিক নবোদয় ডট কম
  • আপডেট: Saturday, July 15, 2023 - 8:41 am
  • News Editor
  • পঠিত হয়েছে: 62 বার

বিশ্বনাথ প্রতিনিধি : আগামী ১৭ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলার ‘দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদ’ নির্বাচনে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হাফিজ মো. আরব খান স্থানীয় সাংবাদিকদের মতবিনিময় করেছেন। শুক্রবার (১৪ জুলাই) রাতে ইউনিয়নের সিঙ্গেরকাছ বাজারে চশমা প্রতীকের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ে ওই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় হাফিজ মো. আরব খান বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে আশা করেই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ছিলাম। এখন দেখছি ভোট গ্রহনের দিন যতই এগিয়ে আসছে আমার প্রতিদ্ব››দ্বী প্রার্থী দলীয় প্রভাব কাটাচ্ছে, আমার কর্মীদেরকে ভয়ভীতি দেচ্ছাচ্ছেন।

কালো টাকা বিস্তারের পাশাপাশি ভোট গ্রহন শেষে, কেন্দ্রে কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষণা না করে নাকি উপজেলায় নিয়ে গিয়ে ফলাফল ঘোষণা করা হবে ও ভোটারা নাকি ভোট দিয়ে মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে দেখাতে হবে বলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। এসব গুজবের ফলে নির্বাচনী কাজে পরিচালনায় আমাকে সম্যাসায় পড়তে হচ্ছে।

এসমব গুজব থেকে রক্ষা পেতেই সাংবাদিকদের সাথে আমার আজকের (শুক্রবার) মতবিনিময়। আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রতিপক্ষের নীল-নকশা যাতে বাস্তবায়ন না হয়, আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

সভায় চশমা প্রতীকের প্রার্থী হাফিজ মো. আরব খান আরও বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হলে এবং কেন্দ্রে কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষণা করা হলে আমার বিজয় কেউ আটকাতে পারবে না। আর আমি নির্বাচিত হলে মানুষের কল্যাণেই কাজ করে যাব। মৃত্যুর পরও যাতে মানুষ আমাকে স্মরণ রাখেন।

নির্বাচিত হলে দল ক্ষমতায় নেই, সেই অজুহাত দেখানোর মানুষ আমি নই। আমি নির্বাচিত হলে পরিষদে যে বরাদ্ধই আসুক, তার শতভাগ সততা ও নিষ্ঠার সাথে ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের জনসাধারণের মাঝে সমবন্টনের মাধ্যমে এলাকার উন্নয়ন করা হবে।

এছাড়া তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিডির সুষ্ঠু তদন্ত করার জন্য আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে পুলিশ প্রশাসনের সুদৃস্টি কামনা করছি। তদন্তে যে অপরাধী হবে তাকে আইনের আওতায় আনা জরুরী, অযতা কাউকে হয়রাণী করা উচিত নয়।

মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার আবারক আলী, সংগঠক ইসমাইল খান, রিপন মিয়া, আব্দুল মোমিন কালু, জাহিদুল ইসলাম, সাদিকুর রহমান, আফরুজ আলী, রফিক মিয়া, আবু সালেহ, আব্দুর রুপ, আলমাছ আলী, আব্দুল মজিদ মেম্বার, লেচু মিয়া, শফিক মিয়া, হাজী নিয়ামত উল্লাহ, সেবুল আহমদ, আপ্তাব আলী, আব্দুুল হামিদ, সিতাব আলী, লিলু মিয়া, জামাল আহমদ, মুক্তার মিয়া, জাকির ডন প্রমুখসহ চশমা প্রতীকের কর্মী-সমর্থক ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন।