রহিমগঞ্জকে মডেল ইউনিয়নে রুপান্তর করার আমার ইচ্ছা-চেয়ারম্যান
তৌকির আহমেদ শাহীনঃ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ও গৃহয়ান ও গনপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরিফ আহমেদ এর নিদের্শে রহিমগঞ্জ ইউনিয়নের দৃর্শপট পরিবর্তন করে যাচ্ছেন শেখ একরাম হোসেন চৌধুরী পান্না চেয়ারম্যান। সেই ধারাবাহিকতায় উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে।১ঃ ধন্তা কাবিলের বাড়ি হতে তিলাটিয়া মকবুলের বাড়ি পর্যন্ত পুনঃ নির্মান।
২ঃবাকুলীকান্দা কাওয়াবাড়ী থেকে আলী আকবরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৩ঃনিমতলা ও পারতলা পাকা রাস্তা হতে দোয়াই মসজিদ পর্যন্ত এবং মকবুলের বাড়ি হতে মানিকের দোকান পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৪ঃতিলটিয়া ইছব মড়লের বাড়ি হতে তিলাটিয়া আঃ জলিল চৌধুরীর বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৫ঃশিমুলতলি বাজার থেকে সুতিয়াপয়ারী তিন রাস্তা মোড় পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৬ঃ তিলাটিয়া ইছব মড়লের বাড়ী থেকে বাদে ধন্তা কাছু বেপারী বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ সংস্কার।
৭ঃচকঢাকিরকান্দা শুক্কুর আলী বাড়ি থেকে সরকার বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৮ঃকাশিপুর মোড় হতে টংগিরঘাট মড়লবাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।৯ঃচিথলিয়া লেবেন্দ্রের বাড়ি থেকে চিথলিয়া জিতেনের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান।১০ঃতিতপুর রাসেলের বাড়ি হতে পুর্বদিকে সিরাজের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা পুনঃ নির্মান। কাশিপুর গ্রামের দৌলত আলী বলেন, আমাদের গ্রামের২টি রাস্তা মেরামত করে দিয়েছেন চেয়ারম্যান শেখ একরাম হোসেন চৌধুরী পান্না। এখন যাতায়াত ব্যবস্থা ও দক্ষিণ বেরুয়া গ্রামের দৃশপট ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।
মাটিচাপুর গ্রামের জহিরুল হক জানান, চেয়ারম্যান শেখ একরাম হোসেন চৌধুরী পান্না রাস্তা ও জনগনের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।আমুয়াকান্দা থেকে বেগুনবাড়ি যাওয়ার পাকা সড়কের ভিতরে ২কিঃ মিঃ অসমাপ্ত সড়ক তিনি নিজ অর্থয়ানে মেরামত করে দিয়েছেন। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উন্নয়নের ছোয়া লেগেছে ইউনিয়ন জোড়ে।চেয়ারম্যান শেখ একরাম হোসেন চৌধুরী পান্না বলেন, নির্বাচনের অঙ্গিকার ও গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরিফ আহমেদ এর নির্দেশে আমি কাজ করে যাচ্ছি।