তিনি উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের মৃত ছমরু মিয়ার ছেলে। গত শুক্রবার (৩১মার্চ) বিকেলে উপজেলার দৌলতপুর গ্রামে এঘটনাটি ঘটে।
বর্তমানে তিনি সিলেট ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এঘটনায় গত শনিবার (১ এপ্রিল) ইলিয়াছ মিয়া বাদি হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে বিশ্বনাথ থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং ২।
মামলার আসামিরা হলেন-উপজেলার দৌলতপুর গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে রুশন আলী (৬০), সুন্দর আলী (৪১), একই গ্রামের মৃত ছামির আলীর ছেলে হেলাল মিয়া (৩৬), আনহার মিয়া (৪২), ছোরাব আলীর ছেলে নজির আলী (৩৮)।
মামলার এজাহারে সূত্রে জানা গেছে, আসামিদের সঙ্গে বাদির রাস্তার জায়গা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। উক্ত বিরোধের জের ধরে আসামিরা বিভিন্ন উপায়ে বাদির ক্ষতি করার পায়তারা করতে থাকে।
এরই জের গত শনিবার বিকেলে বাদির তার বাড়ির পাশের নিজের মাছের ফিসারিতে খাবার দিতে যান। এসময় পরিকল্পিতভাবে আসামিদের হাতে থাকা দারালো দা, লোহার রড ও বাঁশের লাঠি দিয়ে বাদির ওপর তারা হামলা চালায়।
এতে বাদি ইলিয়াছ আলী গুরুতর আহত হলে তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।
মামলার দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, আসামিদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে তিনি জানান।