রাষ্ট্রদূত বলেন, জাতির পিতা তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ প্রদানের জন্য। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা মাত্র সাড়ে তিন বছর দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছিলেন। এ স্বল্প সময়ে তিনি একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশের পুনর্গঠনসহ সকল বিষয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের উপযোগী সমাজগঠনমূলক একটি সার্বিক শিক্ষাব্যবস্থার রুপরেখা প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালে ডক্টর কুদরত ই খুদা শিক্ষা কমিশন গঠন করেছিলেন।ডঃ মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী।
শুক্রবার (৪ আগস্ট) ২০২৩ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা ভাবনা ও পাঠ সূচনা অনুষ্ঠানে’ তিনি এ আহ্বান জানান। ভার্চুয়াল মাধ্যমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত ডঃ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, প্রবাসীদের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সসহ অন্যান্য কারিগরি শিক্ষা চালু করার প্রস্তাব করছি। কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করলে প্রবাসে ভালো বেতনের চাকরি পাওয়া যায় এবং দেশে রেমিট্যান্স পাঠানোও বাড়বে। তিনি সৌদি আরবের ভিশন-২০৩০ বাস্তবায়নে দক্ষ অভিবাসী শ্রমিকের চাহিদা পূরণে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার কথা বলেন। এছাড়া বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব আসার আগে সৌদি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান তাকামল থেকে দক্ষতা যাচাই ও প্রশিক্ষণ নিয়ে এলে সহজেই চাকরি পাওয়া সম্ভব হবে।অনলাইনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ূন আখতার। অনলাইনে যুক্ত ছিলেন, কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম, কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মো. আশিকুজ্জামান এবং কাতার, কুয়েত ও সৌদি আরবের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রদূত ডঃ মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, জাতির পিতা তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন আমাদের একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ প্রদানের জন্য। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা মাত্র সাড়ে তিন বছর দেশ পরিচালনার সুযোগ পেয়েছিলেন। এ স্বল্প সময়ে তিনি একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশের পুনর্গঠনসহ সকল বিষয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের উপযোগী সমাজগঠনমূলক একটি সার্বিক শিক্ষাব্যবস্থার রুপরেখা প্রণয়নের উদ্দেশ্যে ১৯৭২ সালে ডক্টর কুদরত ই খুদা শিক্ষা কমিশন গঠন করেছিলেন।
ডঃ মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় সৌদি আরবে বর্তমানে এসএসসি, এইচএসসি ও ডিগ্রি কোর্সে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন সৌদি আরবের সব শিক্ষার্থী বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় তাদের পড়াশোনা কার্যক্রম ভালোভাবে সম্পন্ন করবেন, সেইসঙ্গে ব্যক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি পরিবার ও সমাজের উন্নতির জন্যও ভূমিকা রাখবেন।