একজন সৎ,দক্ষ ও জনবান্ধব সরকারী কর্মকর্তা কিশোরগঞ্জের অতিঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত।।
স্টাফ রিপোর্টারঃ দুর্ণীতি,অনিয়ম-অন্যায়,ভেজালের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত। যিনি কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, উন্নয়ন ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা শাখার অতিরিক্ত দায়িত্বেও আছেন।
গত ২০২৪ সালের ২১মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারীকৃত এক প্রজ্ঞাপনে তাকে কিশোরগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে পদন্নোতি দেওয়া হয়। এর আগে তিনি শেরপুর জেলার সদর উপজেলা ও ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসাবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসাবে দায়িত্ব পালনকালে তার কাজের দক্ষতা, সততায় ও কর্তব্যপরায়নে ইতিমধ্যে জেলার সর্বস্তরের মনে জায়গা করে নিয়েছেন । সেই সুনামের অধিকারী হিসাবে তাকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) হিসাবে পদায়ন করা হয়। যোগদানের পর থেকে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের
নির্দেশনায় তার নেতৃত্বে মাদক,ইভটিজিং,বাল্য বিবাহ, অবৈধ ড্রেজার, জুয়া ও তামাকজাত দ্রব্যসহ সকল ধরনের ভেজাল,আইনবহির্ভূত কাজের প্রতিরোধ করার লক্ষে নিয়মিত অভিযান এবং জেলার বিভিন্ন সরকারী দপ্তর পরিদর্শনের মাধ্যমে সরকারী সকল সেবা কে জনকল্যাণে জনগণের দোড়গোড়ায় পৌছে দেওয়ার নিরলস প্রচেষ্টায় স্বল্প সময়েই তিনি একজন দায়িত্ববান সরকারী কর্মকর্তা হিসাবে সকলের মাঝে জায়গা করে নিয়েছেন।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত কিশোরগঞ্জ জেলায় যোগদানের পর থেকে দায়িত্ব পালনে নিরলস ভূমিকা রেখে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খানের নেতৃত্বে সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক জনসেবা নিশ্চিত করণে,দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি নিয়ন্ত্রণে,জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের টিমকে বিভিন্ন স্থানে যথাসময়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে প্রশাসনিক সেবা কে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতেও ব্যাপক ভূমিকা রেখে নিজেকে একজন সফল সরকারি কর্মকর্তা হিসাবে আলোচনার স্থান করে নিয়েছেন।
নিজের আরাম আয়েশের কথা না ভেবে একজন জনবান্ধব অফিসার হিসাবে যে কোন মানুষের সমস্যায় এগিয়ে আশার ফলে জেলার প্রতিটি মানুষ তাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছেন। তিনি মানুষকে নোংরা মানসিকতা পরিহার করে দুর্ণীতি ও অন্যায়,ভেজালের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর আহবান জানিয়ে নিরলস চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সমাজকে বদলানোর জন্য।
সকালে বাসা থেকে বের হয়ে তিনি প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামে গঞ্জে দৌড়াচ্ছেন জনগণের সমস্যা সমাধানে, অন্যায়ের সাথে কখনো আপোষ করেন না তিনি। শুধু মাত্র খাদ্যের ভেজাল নয় যেকোন অপরাধের বিরুদ্ধে তিনি প্রতিবাদী।
যিনি সরকারের প্রতিটি সেবাকে জনকল্যাণে পৌছে দিতে প্রতিটি হাট,বাজার,অবৈধ প্রতিষ্ঠানে অভিযান অব্যাহত রাখায় জেলায় স্বচ্ছতা ফিরে আসছে। অপরাধী যতবড় ক্ষমতাশালীই হউক জনস্বার্থে তিনি কখনও কোন কারণে অপরাধীর সাথে আপোষ করেন না। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার একজন সৎ মেধাবী ও চৌকস অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে স্বচ্চ ও দুর্ণীতিমুক্ত জনপ্রশাসনকে জনগণের দোড়গোড়ায় পৌছাতে কাজ করছেন। এতে একদিকে সাধারণ মানুষ যেমন ভেজাল মুক্ত হচ্ছে অপরদিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানায় সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পরিশ্রমী ও জনবান্ধব,অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী অতিরিক্ত এই জেলা অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট ৩৩ ব্যচে উত্তীর্ণ হয়ে প্রশাসন ক্যাডার সার্ভিসে যোগদান করেন।কিশোরগঞ্জে তার যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন সেক্টরে স্বচ্ছতা ফিরে এসেছে বলে দাবী জেলাবাসীর। অন্যায় ও ভেজালের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ায় যে কেউ ভেজাল ব্যবসা ইচ্ছা করলেও শেষ পর্যন্ত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নেতৃত্বাধীন অভিযান আতঙ্কে ভেজাল ও আইন বিরোধী করার সাহস পায়না।
তিনি পলিথিন, তামাক,খাদ্যের ভেজাল,লাইসেন্স বিহীন ব্যবসাসহ বিভিন্ন বিষয়ে স্বচ্ছতার লক্ষ্যে সচেতনতামূলক ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করে কিশোরগঞ্জ বাসীর মাঝে আরো ব্যাপক আলোচনার স্থান করে নিয়েছেন।বিভিন্ন হাট,বাজারে ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে জনগণের প্রকৃত সেবা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত এর নেতৃত্বে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গণের নিয়মিত পরদর্শন ও অভিযানে সাধারণ জনতার মাঝে স্বস্থি ফিরে এসেছে।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিজাবে রহমত কিশোরগঞ্জে যোগদানের পুর্বে তিনি ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, এনডিসি পদে অতঃপর তারাকান্দা উপজেলায় ইউএনও পদে পদন্নোতি পেয়ে উপজেলার নির্বাহী অফিসার পদে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন।