আর এতেই উপকূলীয় অঞ্চল পটুয়াখালীর পৌরসভার সহ মোট ৯টি জেলার পৌরসভায় ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে পটুয়াখালী শহরের ৯ টি ওয়ার্ডেই শুরু হয়েছে পৌর মেয়র সহ কাউন্সিলদের নির্বাচন নিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ ও বাসায় বাসায় প্রার্থীদের আনাগোনা। গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে যাওয়ার পর টানা ৪র্থবার আ.লীগের নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের পর ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মী, বিশেষ করে পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে কাউন্সিল ও সংরক্ষিত মহিলা আসন পদে প্রার্থী হওয়ার আশা পোষণ করছেন।তারা ইতোমধ্যে নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন পথেঘাটে।
গত ২১ জানুয়ারি সকাল থেকে রাত অবধি সবগুলো ওয়ার্ডে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় অনেকেই আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে একাধিক প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন। তাদের পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন, সোশ্যাল মিডিয়াসহ নানাভাবে জানান দিচ্ছেন। পৌরসভা নির্বাচনের ৯ পৌরসভায় ভেট গ্রহন হবে ২১ জানুয়ারি বিকেলে ঘোষণা হওয়ায়। এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন দল আ. লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও সম্ভাব্য প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে।
পটুয়াখালী পৌর শহরের ৯টি ওয়ার্ডে নির্বাচনে স্ব-স্ব পদে বর্তমান কাউন্সিলর মহিলা কাউন্সিলর ছাড়াও ক্ষমতাসীন দল আ.লীগের অনেক প্রভাবশালী নেতার নাম শোনা যাচ্ছে চায়ের দোকানে ও লোকমুখে।
এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেছেন, আগামী ১০ মার্চ সম্ভবত পবিত্র মাহে রমজান শুরু হবে। এর আগেই অর্থাৎ ৯ মার্চ প্রথম ধাপের পৌরসভার নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ।
এসময় তিনি আরও বলেন, সকল জেলার তালিকা আমরা হাতে পেয়েছি। সে অনুযায়ী কমিশন প্রস্তুত আছে,আগামী ৯ মার্চ দেশের যেসব পৌরসভায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে প্রথমেই থাকছে ১/ জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ পৌরসভা ২/ পটুয়াখালী পৌরসভা ৩/ রাজশাহী জেলার কাটাখালী পৌরসভা ৪/ সাতক্ষীরা পৌরসভা ৫/ ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল পৌরসভা ৬/ মুন্সিগঞ্জ পৌরসভা ৭/ সুনামগঞ্জ জেলার তাহেরপুর পৌরসভা ৮/ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ পৌরসভা ৯/বরগুনা জেলার আমতলী পৌরসভা এই মোট নয় পৌরসভায় নির্ধারিত তারিখে নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন হবেবলে জানান তিনি ।