১৯৭১ সালের স্বৃতির নির্দশনে জরিয়ে আছে গজনবীপুর জিকে ক্যানালের ব্রিজ
আজিজুল ইসলামঃ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে কুষ্টিয়ার ইবি থানার ১০ নং উজান গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের উত্তর দিকে একমাত্র বিল্ডিং ছিলো আর সেই বিল্ডিংটি ধংস কারার জন্য ঝিনাইদহের মদন ডাংগা থেকে একটি সেল উজান গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের দিকে তাক করে ছেড়ে বিল্ডিংটি ধংস করার জন্য কিন্তু ভূল ক্রমে সেলটি লক্ষভূষ্ঠ হয়ে এসে উজান গ্রাম ইউনিয়নের গজনবীপুর গ্রামের জিকে ক্যানালের ব্রিজের আড়াই এসে পরে।আর মূহূর্তে ভেজ্ঞে পরে ব্রিজের আড়াটি চাড়িদিকে ধোয়াই অন্ধকার হয়ে যায়।তবে মুক্তি যুদ্ধের ৫০ বছর পার হলেও এখনো অনেকের অজানা রয়েছে এই ব্রিজ সম্পর্কে।উজান গ্রাম ইউনিয়নের গজনবীপুর গ্রামের বীর মুক্তি যোদ্ধা আবু তালেব মণ্ডলের সাথে এই ব্রিজ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি অনেকে অজানা কাহিনি আমাদেরকে বলেন।তিনি বলেন এই যে স্বৃতি জরিয়ে আছে এইটা বর্তমান যুগের মানুষের কাছে এখনো অজানা।
আর এই দিনটার কথা মনে পরলে চোখে জল চলে আসে। এই ব্রিজটির পাশে আসলেই ১৯৭১ সালের সব স্বৃতি মনে করিয়ে দেয়।তবে অনেকের ধারনা এই ব্রিজটির উত্তর দিকের আড়াটা ভেংগে গেছে এমনি, এমনি। কিন্তু আমরা তো জানি এই ব্রিজ সম্পর্কে।তবে গ্রামের মানুষের বক্তব্য এই যে ব্রিজটি এখনো ১৯৭১ সালের সৃতি বহন করে চলেছে।কিন্তু এই ৫০বছরের মধ্যে ব্রিজের পাশে এসে কুষ্টিয়ার কোন উদ্ধতন কর্মকর্তারা বিষয়টি সুনজরে দেখেনি।
আর যা হোক আমাদের সবার দাবি থাকবে এই ব্রিজের পশ্চিম পাশে ফাটল ধরেছে। হয়তো বা যে কোন মূহূর্তে আমাদের ১৯৭১ সালের স্বৃতির নির্দশনটি শেষ হয়ে যেতে পারে।তাই আমাদের সকলের দাবি দ্রত্য এই ব্রিজের মেরামত করা।আর ব্রিজের ভাংগা যায়গায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ধংসস্তুপ এর বাস্তব চিত্রের একটি সাইনবোর্ড তৈরি করা যাতে করে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম ১৯৭১ এর বাস্তব চিত্রটি পর্যবেক্ষন করতে পারেন।